আসসালামু আলাইকুম। আজ আমার লেখার বিষয় বস্তু হল ১০ টি ক্ষতিকর অভ্যাস,
যা ফ্রিলান্সার ভাই বোনদের জানা আবশ্যক। এই অভ্যাস গুলো না পরিহার করলে
তাদের সমস্যা হতে পারে। অভ্যাস গুলো হল-

সমাধানঃ আপনি যদি কাজ শুরু করার আগে ২/৩ মগ কফি খান, তবে মগের সাইজ টা একটু ছোট করুন।কারন, ক্যাফেইন যদি একবারে ছেড়ে দেন,তাহলে আপনার ব্রেইন আপনাকে সুস্থ ভাবে কাজ করতে দেবে না। তাই অল্প অল্প খান, ধিরে ধিরে আসক্তি থেকে মুক্তি পান।
সমাধানঃ বায়ারের সাথে মিটিং করুন, কিন্তু সময় মতো ঘুমান।মনে করুন,আপনার আজ রাত ২.৩০ এ বায়ায়ের সাথে মিটিং, আপনি ২.৩০ থেকে ৩.৩০ পর্যন্ত মিটিং করে ঘুমাবেন।কিন্তু পরের দিন সকাল ৬ টার বদলে ৯.৩০ এ উথবেন।হয়ে গেলো ৬ ঘণ্টার ঘুন!!!কিন্তু এটা অভ্যাসে পরিণত করবেন না।তাহলে ফলাফল শূন্য হবে। আবার আপনার ২০ ডিসেম্বর কাজ সাবমিট করার কথা, কিন্তু আপনি যদি মনে মনে ধরে রাখেন যে আপনাকে কাজটা ১৯ ডিসেম্বর সাবমিট করতে হবে,তাহলে কিন্তু আপনার কাজ শেষ না হলেও আপনি বাড়তি এক দিন সময় পাচ্ছেন কাজ শেষ করার জন্য।
সমাধানঃ আপনার কাজের স্থান কে স্মোক ফ্রি জন ঘোষণা করুন। ছাইদানি ফেলে দিন। এমন জায়গায় অফিস/বাসা করুন,যেখান থেকে আপনার জন্য সিগারেট কেনা দুস্কর। আপনার একান্ত ইচ্ছা শক্তিই পারে আপনাকে এটা থেকে মুক্তি দিতে।
সমাধানঃ প্রতি ঘণ্টা পর পর একটু বিশ্রাম নিন ও হাতের কিছু ছোট খাটো ব্যায়াম করুন।
সমাধানঃ কিছুক্ষণের জন্য কম্পিউটার ছেড়ে উঠে যান। চশমা থাকলে খুলুন। এবার ঠাণ্ডা পানি দিয়ে চোখ ধুয়ে আবার কাজে বসে পড়ুন।
আর যদি আমার টিপস গুলো কাজে লাগে, এই ছোট ভাইটির জন্য দোয়া করবেন। ধন্যবাদ/

০১. ক্যাফেইন আসক্তিঃ
আপনার কি সকালবেলা ঘুম থেকে উঠেই মনে হয়,"এক কাপ কফি খাওয়া উছিত"?তাহলে আপনি কফি তে আসক্ত। এর কারনে আপনার সময় মতো ঘুম নাও হতে পারে বা ঘুম কম হতে পারে।সমাধানঃ আপনি যদি কাজ শুরু করার আগে ২/৩ মগ কফি খান, তবে মগের সাইজ টা একটু ছোট করুন।কারন, ক্যাফেইন যদি একবারে ছেড়ে দেন,তাহলে আপনার ব্রেইন আপনাকে সুস্থ ভাবে কাজ করতে দেবে না। তাই অল্প অল্প খান, ধিরে ধিরে আসক্তি থেকে মুক্তি পান।
০২. দেরী করে ঘুমানো/ দেরী করে ঘুম থেকে ওঠাঃ
ফ্রিলান্সারদের বলা হয় রাতের পাখি!!! কিছু মনে করবেন না। কারন,দেখা যায় যে আমেরিকান বায়ার কাজ এর জন্য ইন্তারভিউ নিবে।বায়ার তো ঠিক ওর অফিস টাইম মতই ইন্তারভিউ নিবে। কিন্তু তখন যে বাংলাদেশে রাত!!! অথবা এমন ও হয় যে কাজ সাবমিট করার সময় চলে আসছে, কিন্তু কাজ এখনও বাকি। তাই রাত জেগে কাজ করা। এইভাবে একদিন দুই দিন করতে করতে টা অভ্যাসে পরিণত হয়।সমাধানঃ বায়ারের সাথে মিটিং করুন, কিন্তু সময় মতো ঘুমান।মনে করুন,আপনার আজ রাত ২.৩০ এ বায়ায়ের সাথে মিটিং, আপনি ২.৩০ থেকে ৩.৩০ পর্যন্ত মিটিং করে ঘুমাবেন।কিন্তু পরের দিন সকাল ৬ টার বদলে ৯.৩০ এ উথবেন।হয়ে গেলো ৬ ঘণ্টার ঘুন!!!কিন্তু এটা অভ্যাসে পরিণত করবেন না।তাহলে ফলাফল শূন্য হবে। আবার আপনার ২০ ডিসেম্বর কাজ সাবমিট করার কথা, কিন্তু আপনি যদি মনে মনে ধরে রাখেন যে আপনাকে কাজটা ১৯ ডিসেম্বর সাবমিট করতে হবে,তাহলে কিন্তু আপনার কাজ শেষ না হলেও আপনি বাড়তি এক দিন সময় পাচ্ছেন কাজ শেষ করার জন্য।
০৩. ধুমপান করাঃ
ধূমপান করা সাস্থের জন্য ক্ষতিকর, এই কথা কে না জানে!!! কিন্তু তারপরও বাংলাদেশে ব্রিটিশ-আমেরিকান টোব্যাকো জমিয়ে আয় করছে। ফ্রিলান্সারদের সমস্যা হল,তারা যতক্ষণ কাজ করবে,একটার পর একটা সিগারেট ধরাবে। Have a break!!!সমাধানঃ আপনার কাজের স্থান কে স্মোক ফ্রি জন ঘোষণা করুন। ছাইদানি ফেলে দিন। এমন জায়গায় অফিস/বাসা করুন,যেখান থেকে আপনার জন্য সিগারেট কেনা দুস্কর। আপনার একান্ত ইচ্ছা শক্তিই পারে আপনাকে এটা থেকে মুক্তি দিতে।
০৪. হাতের কবজি বেথাঃ
হাতের কবজি বেথা হওয়া একটি সাধারণ ঘটনা কম্পিউটার ব্যাবহারকারিদের জন্য। একটানা মাউস দিয়ে কাজ করার ফলে এই সমস্যা হয়। বেথা কবজিতে না হয়ে আঙ্গুলেও হতে পারে।সমাধানঃ প্রতি ঘণ্টা পর পর একটু বিশ্রাম নিন ও হাতের কিছু ছোট খাটো ব্যায়াম করুন।
০৫. চোখ জ্বালা পোড়া করাঃ
সারাক্ষণ মনিটর এর দিকে তাকিয়ে থাকতে থাকতে এই সমস্যা হতে পারে।সমাধানঃ কিছুক্ষণের জন্য কম্পিউটার ছেড়ে উঠে যান। চশমা থাকলে খুলুন। এবার ঠাণ্ডা পানি দিয়ে চোখ ধুয়ে আবার কাজে বসে পড়ুন।
আর যদি আমার টিপস গুলো কাজে লাগে, এই ছোট ভাইটির জন্য দোয়া করবেন। ধন্যবাদ/
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন