print this page
history লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
history লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

ফেসবুক প্রতিষ্ঠাতা Mark Zuckerberg সম্পর্কে অজানা কিছু তথ্য

Mark Zuckerberg,ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা এবং CEO।
জন্ম:১৪ই মে,১৯৮৪
জন্মস্থান-Dobbs Ferry,New York
স্কুল জীবন-Philips exeter academy,Ardsley high school
কলেজ-Harvard university
ছোট্টসময় থেকেই প্রযুক্তির প্রতি ঝোঁক ছিল জুকারবার্গের।স্কুলে পড়ার সময় বানিয়েছিলেন তার বাবার কাজের জুকারবার্গ নেট নামের একটি সফটওয়্যার।
কলেজে পড়ার সময় হার্ভাড ভার্সিটির ছাত্রদের জন্য তৈরি করেন ফেসবুক।ফেসবুক ডেভেলপ করার সময় মার্ক--

মার্ক ভাইয়ের আরও কিছু ছবি--




মার্ক ভাইয়ের গ্রিল বানানোর মেশিন এবং পোষা কুকুর-

দেখেন কুকুরটা মার্ক ভাইয়ের কত্ত প্রিয়।

ওবামার সাথে কিছুদিন আগে ডিনার করেছিল মার্ক ভাই।তার ছবি।

বলেন তো এই মেয়েটা কে??

আরে আসল কথা তো বলতেই ভুলে গেছি।মার্ক ভাই গতকাল ১৯ মে বিয়ে করেছেন।বউয়ের নাম প্রিসিলা চ্যান।কংগ্রাচুলেশন টু মার্ক ভাই।চ্যান এবং মার্ক ভাইয়ের বিয়ের সময়ের
ছবি।

মার্ক জুকারবার্গ,প্রিসিলা চ্যান এবং মার্ক ভাইয়ের কুকুরটা


মার্ক ভাইয়ের বউ চাইনিজ।শ্বশুরবাড়ির সবার সাথে কথা বলার জন্য তিনি চাইনিজ ভাষাও শিখে ফেলছেন।তার ফেবু স্ট্যাটাস-
In 2010, my personal challenge was to learn Mandarin. I have always been interested in Chinese culture and learning a language is a great way to learn about a culture. Learning a language is also a good intellectual challenge and Mandarin is a particularly difficult language for English-speakers. I have had a hard time learning languages in the past, so this seemed like a particularly good challenge. Finally, some members of my girlfriend's family only speak Chinese and I wanted to be able to talk to them.
মার্ক জুকারবার্গ প্রায় নিরামিষভোজী।তার একটি ফেবু স্ট্যাটাস-
My 2011 challenge is to become a vegetarian and only eat meat if I kill the animal myself. The reason for this is that I feel lucky for having such a great life. I like eating meat and before this year I ate it almost every day. In order to practice thankfulness, I want to be more connected to the food I eat and the animals that give their lives so I can eat them.
জুকারবার্গের ফেসবুক আইডিতে গেলে আরও বিস্তারিত জানতে পারবেন।তার ফেসবুক আইডির লিঙ্ক-
www.facebook.com/zuck
প্রিসিলা চ্যান এর ফেসবুক আইডি-www.facebook.com/priscilla
প্রিসিলা চ্যানকে মেসেজ পাঠানো যায়।আপনারা  চ্যানকে উইস করতে পারেন।আমি করলাম
0 মন্তব্য(গুলি)

ফেসবুক প্রতিষ্ঠাতা Mark Zuckerberg সম্পর্কে অজানা কিছু তথ্য

Mark Zuckerberg,ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা এবং CEO।
জন্ম:১৪ই মে,১৯৮৪
জন্মস্থান-Dobbs Ferry,New York
স্কুল জীবন-Philips exeter academy,Ardsley high school
কলেজ-Harvard university
ছোট্টসময় থেকেই প্রযুক্তির প্রতি ঝোঁক ছিল জুকারবার্গের।স্কুলে পড়ার সময় বানিয়েছিলেন তার বাবার কাজের জুকারবার্গ নেট নামের একটি সফটওয়্যার।
কলেজে পড়ার সময় হার্ভাড ভার্সিটির ছাত্রদের জন্য তৈরি করেন ফেসবুক।ফেসবুক ডেভেলপ করার সময় মার্ক--

মার্ক ভাইয়ের আরও কিছু ছবি--




মার্ক ভাইয়ের গ্রিল বানানোর মেশিন এবং পোষা কুকুর-

দেখেন কুকুরটা মার্ক ভাইয়ের কত্ত প্রিয়।

ওবামার সাথে কিছুদিন আগে ডিনার করেছিল মার্ক ভাই।তার ছবি।

বলেন তো এই মেয়েটা কে??

আরে আসল কথা তো বলতেই ভুলে গেছি।মার্ক ভাই গতকাল ১৯ মে বিয়ে করেছেন।বউয়ের নাম প্রিসিলা চ্যান।কংগ্রাচুলেশন টু মার্ক ভাই।চ্যান এবং মার্ক ভাইয়ের বিয়ের সময়ের
ছবি।

মার্ক জুকারবার্গ,প্রিসিলা চ্যান এবং মার্ক ভাইয়ের কুকুরটা


মার্ক ভাইয়ের বউ চাইনিজ।শ্বশুরবাড়ির সবার সাথে কথা বলার জন্য তিনি চাইনিজ ভাষাও শিখে ফেলছেন।তার ফেবু স্ট্যাটাস-
In 2010, my personal challenge was to learn Mandarin. I have always been interested in Chinese culture and learning a language is a great way to learn about a culture. Learning a language is also a good intellectual challenge and Mandarin is a particularly difficult language for English-speakers. I have had a hard time learning languages in the past, so this seemed like a particularly good challenge. Finally, some members of my girlfriend's family only speak Chinese and I wanted to be able to talk to them.
মার্ক জুকারবার্গ প্রায় নিরামিষভোজী।তার একটি ফেবু স্ট্যাটাস-
My 2011 challenge is to become a vegetarian and only eat meat if I kill the animal myself. The reason for this is that I feel lucky for having such a great life. I like eating meat and before this year I ate it almost every day. In order to practice thankfulness, I want to be more connected to the food I eat and the animals that give their lives so I can eat them.
জুকারবার্গের ফেসবুক আইডিতে গেলে আরও বিস্তারিত জানতে পারবেন।তার ফেসবুক আইডির লিঙ্ক-
www.facebook.com/zuck
প্রিসিলা চ্যান এর ফেসবুক আইডি-www.facebook.com/priscilla
প্রিসিলা চ্যানকে মেসেজ পাঠানো যায়।আপনারা  চ্যানকে উইস করতে পারেন।আমি করলাম-/
0 মন্তব্য(গুলি)

রোবটের ইতিহাস রুপকথা এবং বাস্তবতা

রোবটের ইতিহাস জানতে গেলে চলে যেতে হয় প্রাচীন রুপকথা আর মনীষীদের অনেক কার্যকলাপের পেছনে। রোবট নিয়ে আধুনিক ধারনা আসে শ্রমশিল্পের বিপ্লব ঘটার পরে। যখন জটিল যন্ত্রপাতির ব্যাবহার শুরু হয়ে যায় এবং পরবর্তীকালে বিদ্যুৎ শক্তির আবির্ভাবের ফলে পাওয়ার মেশিন কিছু ছোট ছোট কমপ্যাক্ট মোটর এর সাহায্যে চালানো সম্ভব হয়। ১৯২০ সালের পরে মানব চালিত যন্ত্রগুলো এতো উন্নতি সাধন করে যে মানুষের সাথে সমতুল্য রোবট বানানর বিবেচনা করা হয়। যার চিন্তাশক্তি ও কর্মক্ষমতা একটা মানুষের সমানেই থাকবে। প্রথম যে রোবট ব্যাবহার শুরু হয় তা হল ইন্ডাস্ট্রিয়াল রোবট। সহজ কিছু নির্দেশনা দেয়া হত এবং রোবট সেভাবেই কাজ করতো কোন পণ্য উৎপাদন,মেরামত এর ক্ষেত্রে।তাদেরকে নিওন্ত্রন করা হত ডিজিটাল ভাবে। কৃত্তিম মেধা সম্পন্ন রোবট বানানর কাজ শুরু হয় ১৯৬০ এর পরে।  চাইনিজ ইতিহাসে  রয়েছে যে  দশ শতক এর দিকে ইয়ান শী নামক একজনকে মর্যাদা দেয়া হয় একটি স্বয়ংক্রিয় মানব তৈরির জন্য লাই জি টেক্সট এ। পূর্ব এবং পশ্ছিমাদের কৃত্তিম কৃতদাস এবং সহযোগী থাকার ইতিহাস রয়েছে। যেমন গ্রিক দেবতা হেফাস্তাস কৃত্তিম কৃতদাস তৈরি করার ইতিহাস রয়েছে।লিয়াদ জাতির মতবাদ রয়েছে যে রোবটিক্স এর ধারনা এসেছে হেফাস্তাস এর কৃত্তিম যন্ত্রমানব  বানানো থেকেই। ৪০০ শতকের দিকে গ্রিক গনিতবিদ আরকিতাস একটি যান্ত্রিক কবুতর আবিষ্কার এর জন্য বিশেষ সুনাম ছিল বলে ধারনা রয়েছে। আলেক্সজান্দারিয়া এর হিরন প্রথম শতকে কিছু যন্ত্রপাতি আবিষ্কার এর ধারনা রয়ে গেছে এর ভেতরে একটি যন্ত্র কথা বলতে পারতো। এরিস্টটল তার পলিটিক্স বই এ বলে গেছেন ৩২২ বি সি এর দিকে " স্বয়ংক্রিয়তা একদিন দাসের প্রথা বিলোপ করবে এবং একদিন স্বয়ংক্রিয় যন্ত্রপাতি মানুষের সমান কর্মক্ষম হবে।/
0 মন্তব্য(গুলি)

পরমাণুবাদের জনক জন ডালটন এর ছোট্ট জীবন কাহিনী

প্রাচীনকালে ভারতীয় দার্শনিক মহর্ষি কণাদ ‘কণাবাদ’ তথ্য পরমাণুবাদ প্রথম প্রচার করেছিলেন। তিনি ধরে নিয়েছিলেন, প্রত্যেকটি পদার্থ অতি সূক্ষ সূক্ষ অবিভাজ্য কণা দ্বারা গঠিত। গ্রিক ডিমোক্রিটাসও ওই একই মত পোষণ করেছিলেন। তবুও তাদের মতকে ঠিক ঠিক বিজ্ঞানসম্মত বলা চলে না। কারণ এরা মূলত ছিলেন দার্শনিক যদিচ দর্শন থেকেই বিজ্ঞানের উৎপত্তি তথাপি কণাদ ডিমোক্রিটাস উভয়েই জড় বস্তুর উপর আদৌ গুরুত্ব আরোপ করেননি। বিজ্ঞানের আলোচনা ছিল একেবারে গৌণ। তাদের প্রত্যেকের লেখা পুস্তকে যুক্তি অপেক্ষা কল্পনাই লাভ করেছিল প্রাধান্য। সেইদিক দিয়ে বিচার করলে জন ডালটনকেই প্র্রকৃত পরমাণুবাদের প্রবর্তকরূপে ব্যাখ্যা দেওয়া যায়।
১৭৬৬ খ্রিস্টাব্দে ইংল্যান্ডে ইগলসফিল্ড নামক একটি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেছিলেন ডালটন। গ্রাম্য বিদ্যালয়ের তার প্রথম পড়াশোনা শুরু হয়। অতি বাল্যকাল থেকেই তার প্রতিভার স্ফুরণ ঘটেছিল। কথিত আছে, বিদ্যালয়ে পাঠকালেই তিনি গ্রিক ও ল্যাটিন নামক দুটি দুরূহ ভাষোকে আয়ত্ত করে নিয়েছিলেন। ছেলেবেলায় বিজ্ঞান এবং অঙ্কের প্রতি আকর্ষণ অনুভব করতেন ভয়ানকভাবে। তাই বিদ্যালয়ের পাঠ সমাপ্ত করার পর ডালটন বিজ্ঞানে উচ্চ শিক্ষালাভের জন্য ভর্তি হন কলেজে। সেখানেও রেখেছিলেন কৃতিত্বের স্বাক্ষর। অবশেষে বিজ্ঞানে এম.এস.সি ডিগ্রি লাভের পর ম্যাঞ্চেস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদান করেন অধ্যপকরূপে। সেই থেকেই তার আরম্ভ হয় গবেষণা। তখন তার বয়স ছিল মাত্র পঁচিশ বছর।
জন ডাল্টনের মৌলিক গবেষণাগুলো প্রথম ম্যাঞ্চেস্টার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রকাশিত হয়েছিল। সে সময় তার গবেষণার বিষয়বস্তু ছিল বিভিন্ন গ্যাসীয় পদার্থ। ১৮০০ খ্রিস্টব্দে তিনি প্রকাশ করেছিলেন গ্যাস প্রসারণ সূত্র এবং গ্যাসের অংশ চাপ সূত্র। এই সূত্র দুটি প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে বিজ্ঞানীদের মধ্যে একটা সাড়া পড়ে গিয়েছিল। বহু বিজ্ঞানী সেদিন গিয়ে এসেছিলেন ডালটনের সূত্রগুলোর যাচাই করতে। শেষে তারা সবাই স্বীকার করে নিয়েছিলেন সূত্রগুলোকে এবং ডালটনও প্রসিদ্ধিলাভ করেছিলেন বিশিষ্ট রসায়ন বিজ্ঞানী হিসেবে। এই ঘটনা থেকে রসায়ন বিজ্ঞান ডালটন ব্যতীত আরো বহু বিজ্ঞানীর মতবাদ লাভ করে নিজ ভান্ডার পুষ্ট করেছিল।
গ্যাস আয়তনের সূত্র আবিস্কারের পর ডালটনের মনে পদার্থের গঠন সম্পর্কে চিন্তা স্থার লাভ করেছিল। সেই চিন্তা থেকেই অচিরে জন্মলাভ করেছিল ‘পরমাণুবাদ’ নামক ডালটনের বিখ্যাত মতবাদটি। তার এই মতবাদ অনুসারে প্রতিটি মৌলিক পদার্থ বহুসংখ্যক ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ও অবিভাজ্য কণা নিয়ে গঠিত। সেই অন্তিম কণাগুলোর নাম পরমাণু বা এ্যাটম। এই কণাকে ভাঙাও যায় না কিংবা গড়াও যায় না। প্রত্যেকটি মৌলিক পদার্থের পরমাণুরা ওজনে ও ধর্মে এক কিন্তু বিভিন্ন মৌলিক পদার্থের পরমাণুদের ওজনে এবং ধর্মে স্বাতন্ত্র্য আছে। মৌলিক পদার্থের পরমাণুরা আবার সরল ও সুনির্দিষ্ট অনুপাতে যুক্ত হতে পারে।
ডালটন অবশ্য মৌলিক বা যৌগিক যে কোনো পদার্থের সূক্ষতম অন্তিম কণাকে পরমাণু নামে অভিহিত করেছিলেন। এইখানে ছিল তার কল্পনার বড় রকমের ক্রটি। সেই ক্রটি সংশোধিত হয়েছিল অনেক পরে। তাছাড়া পূর্ববর্তী কল্পনা আধুনিক পরমাণুবিজ্ঞান স্বীকার করছে না।
ডালটনের উপরোক্ত সূত্র ও মতবাদগুলো ছাড়া আরো অনেক আবিস্কার আছে। তিনি পরমাণুর সাংকেতিক চিহ্ন এবং পরমাণুর ওজন সম্বন্ধে গবেষণা করে বহু মূল্যবান তথ্য পরিবেশন করেছিলেন। ১৮১১ খ্রিস্টাব্দে তিনি আবিস্কার করেছেলেন গ্যাসের তরলীকরণের উপায়। তিনিই প্রথম ঘোষণা করেছিলেন, উচ্চচাপে এবং নিম্ন তাপমাত্রার সমস্ত গ্যাসকে তরলে রূপান্তরিত করা সম্ভব।
ডালটন জীবদ্দশাতেই বিজ্ঞানী ও অধ্যাপক হিসেবে যথেষ্ট সুনাম অর্জন করেছিলেন। পরিচিত হয়েছিলেন, তৎকালীন পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানীদের অন্যতম হিসেবে। জীবনে বহু সম্মান এবং পুরস্কার লাভ করেছিলেন তিনি। লন্ডনের বিখ্যাত রয়েল সোসাইটি ১৮২৬ খ্রিস্টাব্দে তার প্রতিভার স্বীকৃতিস্বরূপ দান করেছিল সুবর্ণপদক।
আজীবন অধ্যাপনা এবং গবেষণার পর ১৮৪৪ খ্রিস্টাব্দে এই মহান বিজ্ঞানী শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।/
0 মন্তব্য(গুলি)
 
Powered By : Rayhan | RAJOTTO.COM | raihan@timepass.com
Copyright © 2013. We_Sure - All Rights Reserved
এই ধরণের ব্লগ তৈরী করতে এখনি যোগাযোগ করুন
017-561-561-86 raihan@timepass.com